পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
 1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়?  সূচনাঃ-      কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে।  প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান  শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal)                                                       শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g                                                       ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫ ) ৫%-০.২৩৫ মিগ্রা ভিটামিন বি ৬ ২৫%-০.৩২৯ মিগ্রা ফোলেট (বি ৯) ৬%-২৪ μg ভিটামিন সি ১৭%-১৩.৮ মিগ্রা ভিটামিন ই ২%-০.৩৪ মিগ্রা                                                           খনিজ ক্যালসিয়াম ২%-২৪ মিগ্রা লৌহ ২%-০.২৩ মিগ্রা ম্যাগনেসিয়াম ৮%-২৯ মিগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ২%-০.০৪৩ মিগ্রা ফসফর

একটি পিতার আত্ম কাহিনি

ছবি
ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনে উঠেই দেখি আমার উল্টো দিকে এক অসুস্থ্য বৃদ্ধ মাথা নীচু করে বসে আছেন। টিটিকে টিকিট দেখাতে না পেরে ভদ্রলোকের চোঁখে মুখে এতটাই অপরাধী ভাব যেনো এক, খুনের মামলার আসামী। টিটির অকথ্য ভাষার গালাগালি আমি tolarate করতে পারছিলাম না। একটু কর্কষ ভাষায় বলে ফেললামঃ "টিটি সাহেব ফাইনসহ কত? আমি দেবো।" টিটি বললোঃ "আপনি দেবেন কেনো? ম্যাডাম" আমিঃ "তাতে আপনার কি? টাকা নিয়ে রশিদ কেটে দিন।" রশিদটা বৃদ্ধের হাতে দিয়ে বললামঃ "বাবা, রশিদটা রাখুন। পথে লাগতে পারে।" কাঁদতে কাঁদতে বৃদ্ধ বললোঃ "বাবা তুমি আমার আমার মান সন্মান বাঁচালে।" পরিস্থিতি স্বাভাবিকের জন্য মৃদু হেঁসে বললামঃ "আপনি ঢাকায় কোথায় থাকেন?" বৃদ্ধ বললোঃ"সে এক ইতিহাস। আপনার কি শোনার সময় হবে?" আমিঃ "অবশ্যই, বলুন।" বৃদ্ধ বললোঃ "আমি পাইকপাড়া বশিরউদ্দিন স্কুলে B.Sc শিক্ষক ছিলাম।" শিক্ষক শুনেই আমিঃ "স্যার, আমাকে তুমি করে বলবেন।" স্যারঃ "বাইশ বছর পর স্যার শব্দটি শুনে চোঁখের পানি ধরে রাখতে পারলাম নারে বাবা।" টিস্যু এগ

সাবধান ! সাবধান !! সাবধান !!!

ছবি
সাবধান ! আসব্ধান !! সাবধান !!! বন্ধুরা, ফেসবুকে কোন মহিলার পক্ষ হতে প্রথম মেসেজ আসে, "ভাই আমার সাথে প্রেম করবেন "? এরা কয়েকদিন পর আপনার নিকট টাকা চাইবে। আপনি টাকা দিলেই যোগাযোগ বন্ধ। অতএব সাবধান ! ম্যাসেজ লেনদেন করতে অসুবিধা নাই কিন্তু কোন প্রকার টাকা পয়সা লেনদেন করবেন না। অথবা যত তাড়াতাড়ি পারেন তাদের থেকে দূরে থাকুন সেটাই ভাল। এরা একটি চিটিং চক্রের সদস্য।
ছবি
পল্লী গীতি-গান মোদের গ্রামে আইসা বন্ধু, পান্তা খাইয়া যাও, আউশ ধানের পান্তা বন্ধু, রানছে হামার মাও । পান্তা খাইলে মুখে, না করিবে রাও।। মোদের ভিটার কাঁচা   মরিচ, লবণ মিশাইয়া, পিড়াতে বসিয়া খাইও, হাউশ করিয়া । বারান্দায় বসিলে বন্ধু গায়ে লাগে বাও ।। পান্তা খাইলে মুখে, না করিবে রাও।।     আধুনিক বন্ধু তুমি, থাক   শহরেতে , মাঝে মধ্যে চাইনিজে যাও ,কত কিযে খেতে। মেদ ভুটির জন্য এখুন, শান্তি নাহি পাও ।। পান্তা খাইলে মুখে, না করিবে রাও ।। শহরের ট্যাপের পানি, পড়ে মাথায় টাক, দিঘির জলে করলে গোসল, হইবে তুমি পাক। মুক্ত বাতাসে তোমার, জুড়াইবে গাও ।। পান্তা খাইলে মুখে, না করিবে রাও ।। মোঃ খোশবুর আলী---১৩/০৯/২০১৯

শরতে আমার গ্রাম

ছবি
শরতের নীলাকাশে সাদা মেঘের ভেলা , মৃদু বায় উড়ে যায় মনে লাগে দোলা। সাদা সাদা কাশ ফুল মেলে দুটি ডানা , বায়ুর তালে তালে নাচে যেন বক ছানা। দিঘী ও ঝিলের জলে ফোটে শাপলা ফুল , লাল সাদা বাহারিতে দিঘির দু কুল। অপরুপ রুপে তার মন ও প্রাণ হরে, সারাদিন ছুটে বেড়ায় নাহি থাকি ঘরে। ছিপ দিয়ে ধরি মাছ সর পুটি আর কৈ, শিশুরা দল বেঁধে করে হৈ চৈ । কাশবনে চরে গরু ফিঙে নাচে ঘাড়ে, রাখালের খুনসুটি বনে ও বাদাড়ে। কখনো বাঁশির সুর ভাসে ঐ বাতাসে,   ভাওয়াইয়া গান গায় মনের হরষে। কানা বক,পানকৌড়ি করে জল কেলি, মাছ ধরে ঘরে ফিরে যায় বেলাবেলি। বাতাশেতে কাশবন করে শন শন, সুর লহরী শুনে ভরে প্রাণ মন। শরতে গ্রাম সাজে অপরুপ সাজে, ধন্য মোরা জন্ম নিয়ে এ গ্রামের মাঝে। মোঃ খোশবুর আলী-----১১/০৯/২০১৯  

তরুন সমাজের গিতী কবিতা

কি বলিব কি লিখিব খুজিয়া না পাই, আল্লাহ ও রাসুলের নামে, সালাম জানাই, সালাম রইল সুধিজনে, আছেন যত ভাই- বন্ধু হে। ভাই গো ভাই বলে যাই, সত্য যে ঘটনা, রাজশাহী জেলাতে আছে তানোর নামে থানা, সেই থানারি বৈদ্যপুরের করিব বর্ননা- বন্ধু হে। বৈদ্যপুরের কিছু ছেলে করিল কল্পনা, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে নচেত হবেনা, তাই তারা করল মিটিং মিলে কয়েক জনা- বন্ধু হে। মিটিং এ সিদ্ধান্ত নিল করিবে সমিতি, গুরু জনের নিকট হতে নিল অনুমতি, অনুমতি পাইয়া তারা বাড়ায় কাজের গতি- বন্ধু হে। সেচ্ছাই সদস্য হল ত্রিশ জনে মিলে, প্রতি শুক্রবারে করে মিটিং আর চাঁদা তোলে, পিকনিকেতে যাবে তারা এক বছর গেলে- বন্ধু হে। এভাবেতে কিছু দিন কাটিয়া যে যায়, সবাই তারা ছোট মানুষ ভাবিয়া না পায়, পরিচালক লাগবে একজন নচেৎ নাই উপায়- বন্ধু হে। সবাই মিলে ঠিক করিল মানুষ একজন আছে আমরা যদি পায় তাহাকে আমাদের কাছে, আরো ভাল হবে মোদের এ কথা নয় মিছে- বন্ধু হে। পর সপ্তাহেতে তাকে আনিল ডাকিয়া, সমিতির উদ্দেশ্য সবে বলিল খুলিয়া, শুনে তিনি রাজি হলেন আগ্রহ দেখিয়া- বন্ধু হে। সেই লোকের নামটি ছিল খোশবুর মাষ্টার,