1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়?  সূচনাঃ-      কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে।  প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান  শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal)                                                       শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g                                                       ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫ ) ৫%-০.২৩৫ মিগ্রা ভিটামিন বি ৬ ২৫%-০.৩২৯ মিগ্রা ফোলেট (বি ৯) ৬%-২৪ μg ভিটামিন সি ১৭%-১৩.৮ মিগ্রা ভিটামিন ই ২%-০.৩৪ মিগ্রা                                                           খনিজ ক্যালসিয়াম ২%-২৪ মিগ্রা লৌহ ২%-০.২৩ মিগ্রা ম্যাগনেসিয়াম ৮%-২৯ মিগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ২%-০.০৪৩ মিগ্রা ফসফর

“এক প্রবাসী ভাইয়ের কান্না”


 “এক প্রবাসী ভাইয়ের কান্না”

বন্ধুরা, গল্পটি সম্পুর্ণ কাল্পনিক, যদি কোন জীবিত বা মৃত বাক্তি বা স্থানের সাথে মিলে যায়, সে ক্ষেত্রে লেখক হিসাবে আমি দায়ী নই।
ক্রিং ক্রিং.........।
হালো, গীতা ...!
ফোনের ওপাশ থেকে কোনো আওয়াজ এলো না।
তাই বাবুল আবার ও বললঃ হালো গীতা......।
গীতাঃ কথা বলব না তোমার সাথে।
বাবুলঃ কেন সোনা, কিছু হয়েছে?
গীতাঃ না।
বাবুলঃ তাহলে কেন সোনা, তুমি কিনা আমার সাথে কথা না বলে থাকতে পার না?
গীতাঃ হাঁ, এই সুযোগটাই তো নিচ্ছ তুমি।
বাবুলঃ না সোনা।
গীতাঃ তাহলে গত কাল কেন ফোন দাও নি?
বাবুলঃ ওহ, তাই। আমি গত কাল ওভার ডিউটি করছিলাম সোনা, খুবই ব্যাস্ত ছিলাম, কাজ শেষ হতে রাত প্রায় বারটা বেজে গেল। ভাবলাম তুমি ঘুমিয়ে গেছ, তাই আর ডিস্টার্ব করিনি। আর গত কাল ফোন দিতে পারিনি বলেই তো আজ সকাল সকাল কল দিলাম।
গীতাঃ তোমার সারাদিনিই ওভার নাইট, ওভার ডিউটি এসব লেগেই থাকে না?
বাবুলঃ ওভাবে বলছ কেন সোনা। এ সব কিছুই তো করছি শুধু তোমার জন্য। তুমি না বললে আর ক’দিন পরে আমাদের সংসারে ছেলেমেয়ে হলে আমাদের সংসার আরও বড় হবে। অতএব এখুনিই কিছু সঞ্চয় করা দরকার। আমি একাই থাকতে পারব, তুমি বিদেশ যাওয়ার ব্যাবস্থা কর।
তোমার কথাতেই তো বিদেশ এলাম, আর আজ আমাকেই দোষ দিচ্ছ?
গীতাঃ না, তা নয়। কিন্তু তোমার সাথে কথা না বললে আমার ভাল লাগে না।
বাবুলঃ আমি বুঝেছি সোনা। এই তো আর কটা মাস সবুর কর আগামী ডিসেম্বরে কোম্পানী থেকে ছুটি পাব দুই মাসের।
গীতাঃ ছুটিতে আসবে না?
বাবুলঃ অবশ্যই আসব সোনা।
বাবুলঃ তোমাকে ছাড়া আমারও যে ভাল লাগে না। আমার সারাক্ষন মনে পড়ে তোমার স্মৃতি গুলো।
এভাবে কথা চলতে থাকে দুজনের। প্রায় আধা ঘন্টা কথা বলে তারা। কথা যেন শেষ হয় না।
ডাক নাম বাবুল, বাড়ি তানোর থানার ঝিনাখৈইর গ্রামে। পিতা মাতার একমাত্র সন্তান সে। অল্প সামান্য পড়ালেখা করেছে। গ্রামের সাধারণ পরিবারের সরল সাদাসিধে যুবক। তবে নিজে বেশ পরিপাটি থাকতে ভালবাসে। বাবা-মায়ের কথামত চলাফেরা করে। খুবিই শান্ত ও ভদ্র স্বভাবের যুবক।
বাবা মায়ের ইচ্ছা ছেলে বড় হয়েছে, ছেলের একটি বিবাহ দিতে হবে। তাই বিভিন্ন যায়গায় মেয়ে দেখে অবশেষে একিই থানার কোয়েল গ্রামে তাদের একটি মেয়ে পছন্দ হয়।
উভয় পক্ষের দেখাদেখি জানা শোনার পর উভয় পরিবারের সম্মতিতে পারিবারীক ভাবেই বিয়ে হয় তাদের।
গ্রামের সরল সাধারণ ছেলে সে কখনো কোন মেয়ের সাথে প্রেম করা তো দুরের কথা , মেয়ে দেখলে দূরে সরে যেতেন।
বিয়ের পর নতুন বধুর প্রেমে পড়ে যায় বাবুল।
গীতা ও তাঁর স্বামীকে মনে প্রানে ভালবাসে।
তাদের ভালবাসা দেখে উভয় পরিবারের সবাই খুব খুশি।
বিয়ের কয়েক মাস পর বাবুল অর্থ উপার্যনের তাগিদে দুবাই চলে যায়।
ফোনে প্রতিদিনিই কথা হয় গীতা ও বাবুলের মধ্যে।
বাবুল নিয়মিত টাকা পাঠায় গীতার মবাইলে বিকাশের মাধ্যমে, গীতা ধিরে ধিরে বিলাসি জীবনের দিকে ঝুকে পরে।
তাঁর টাকা শেষ হওয়ার আগেই চলে আসে টাকা, বহু নামিদামী পোশাক আর গয়না বানাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়ে গীতা।
গীতা কখনো বাবার বাড়ি আবার কখনো শশুর বাড়িতে থাকতে শুরু করে।
ধীরে ধীরে শশুর শাশুড়িকে তাঁর আর ভাল লাগে না । কারণ শাশুড়ি প্রায় তাঁকে সাবধান করত এত টাকা পয়সা খরচ না করার জন্য।
তাই সে প্রায় বাবার বাড়িতে থাকতে শুরু করে।
বাবার বাড়িতে তাঁর টাকা খরচ করতে কেহ বারন করত না। কারন সে প্রায় বাবা মায়ের জন্যেও অনেক কিছু কিনতো, এমনকি বাড়ির জন্যও অনেক জিনিস যেমন, ফ্রিজ, সোফাসেট এমন দামি জিনিসও কিনতে থাকে।
অথচ বাবুল ফোনে টাকা কোথায় কিভাবে রাখছে, জানতে চাইলে গীতা সব ব্যাংকে রাখা হচ্ছে বলে জানায়।
বাবুলের বাবা-মা বাবুলকে বউ এর ব্যাপারে সাবধান করে কিন্তু বাবু্ল গীতাকে এতো বেশি ভালবাসে যে, তাঁর বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে, তাকেই তাঁর শত্রু বলে মনে হয়।
গীতার ভাই ফরিদ এর বিজিবিতে চাকুরী হয়, চাকুরীতে যোগদানের পর সেখানে একিই উপজেলার চাপড়া গ্রামের আকাশের সাথে তাঁর পরিচয় হয়। আকাশ আর ফরিদ খুব ভাল বন্ধুতে পরিনত হয়। ট্রেনিং শেষে উভয়ে ছুটিতে বাড়িতে আসে।
তাদের ছুটির মধ্য একদিন আকাশ ফরিদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। গীতাও তখন বাটিতে ছিল। ফলে গীতা ও আকাশের দেখা হয়, কথা হয়, বন্ধুর বোন হিসাবে। ভাই এর বন্ধু তাই ফোন নাম্বার দেওয়া নেওয়া হয় ফরিদের অগোচরে। গীতাকে দেখে আকাশের ভাল লেগে যায়।
সে ফরিদকে বলে বন্ধু আমাকে না বলে তোর বোনের বিবাহ দিয়ে দিলি।
ফরিদ বলে তোর সাথে আমার বন্ধুত্ব হওয়ার আগে আমার বোনের বিবাহ হয়েছে।
আকাশ বলে বন্ধু তোর বোনকে ছাড়িয়ে নে, আমি বিবাহ করব। ফরিদ ইয়ারকি ভেবে হেসে উড়িয়ে দেয়।
কিন্তু হাসির ছলে কথাটি বললেও সেটা ছিল আকাশের মনের কথা।
ছুটি শেষে আকাশ ও ফরিদ আবার চাকুরিতে যোগদান করে।
কয়েকদিন পর গীতার মোবাইলে একটি কল আসে।
ফোন হাতে তুলতেই আকাশ লেখা দেখে সে চমকে উঠে। রিসিভ করে কানে ধরে ফোন। ওপাশ হতে আকাশ বলে “কেমন আছ”
গীতাঃ ভাল নাই।
আকাশঃ কেন?
গীতাঃ বুঝনা, স্বামী ছাড়া একটা মেয়ে কিভাবে ভাল থাকে?
আকাশঃ ঠিক বলেছ।তাহলে তাঁর আশায় বসে আছ কেন?
গীতাঃ আশায় না থেকে কি করব?
আকাশঃ তুমি চাইলেই........., আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি।
গীতাঃ কিভাবে?
আকাশঃ তুমি কি সাহায্য চাও?
গীতাঃ একটু দম নিয়ে বলে, হাঁ , চাই।
আকাশঃ ঠিক আছে, তাহলে আমি যা বলব, তুমি যদি তা তা ঠিক মত করতে পার তাহলেই হবে।
গীতাঃ আচ্ছা, বল।
আকাশঃ করবে তো?
গীতাঃ বলালম তো করব।
আকাশঃ তিন সত্যি বল।
গীতাঃ সত্যি,সত্যি,সত্যি, এবার হল তো?
আকাশঃ তুমি তোমার স্বামীকে তালাক দাও , আমি তোমাকে বিয়ে করব।
গীতা এমন কিছু শুনবে তা আশা করে নি। সে কথা বলে না। চুপ থাকে, তাই আকাশ আবার বলে, কি হোল? ছুপ হয়ে গেলে যে?
গীতাঃ না, মানে। ওতো আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে আর আমাকে খুব ভালবাসে।
আকাশঃ তোমার স্বামী তো আর সরকারী চাকুরী করে না, আর সারা জীবন বিদেশে থাকে তোমার লাভ কি? আমি তোমাকে তাঁর চাইতে অনেক বেশী দেব, অনেক বেশী ভালবাসবো।
গীতাঃ ঠিক আছে, তুমি সরকারী চাকুরী কর, কিন্তু বৌ নিয়ে থাকতে পারবে কি?
আকাশঃ কেন নয়? বিজিবিতে বৌ নিয়ে থাকার অসুবিধা নাই, এভাবে ব্যারাকে না থেকে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে অনেকে থাকছেন।
গীতাঃ আমাকে কয়েক দিন সময় দাও, ভেবে দেখি।
আকাশঃ ঠিক আছে ভাব তবে উত্তরটা যেন হাঁ সুচক হয়।
গীতাঃ ঠিক আছে, রাখলাম , বলে গীতা ফোন কেটে দেয়।
সারাদিন গীতার আর ভাল লাগে না, সারাক্ষন আকাশের কথাগুলি তাঁর কানে বাজে।
সন্ধায় বাবু ইমোতে গীতাকে প্রতিদিনের মত কল দেয়। কিন্তু ফোন বিজি পায়। কিছুক্ষন পর আবার কল দেয়, এবার গীতা রিসিভ করে।
বাবুলঃ হ্যালো, শোনা, কেমন আছ?
গীতাঃ ভাল না। মাথা ব্যাথা করছে।
বাবুলঃ তাহলে কার সাথে কথা বলছিলে একটু আগে?
গীতাঃ হাঁ, আমার খালাত বোনের সাথে।
বাবুলঃ ওহ, আচ্ছা।
গীতাঃ আগামী কালকের মধ্যে হাজার বিশেক টাকা পাঠাবে। খুব দরকার।
বাবুলঃ এইতো কদিন আগে দশ হাজার টাকা দিলাম। এখুন আবার কি দরকার?
গীতাঃ আমাকে অতো প্রশ্ন কর না তো। পাঠাতে বললাম ব্যাস, পাঠাবে কি না বল?
বাবুলঃ ঠিক আছে পাঠাব, তবে দরকারটা জানতে পারি না?
গীতাঃ না। আমার ভাল লাগছে না। আমি আর কথা বলতে পারব না, রাখলাম বলে ফোন কেটে দিল।
বাবুল ভাবল, গীতার মাথা বেথা তাই হইতো কথা বলতে চাইছে না।
এদিকে তাঁর নিকট আর জমা টাকা নাই, যে কয়টি টাকা নিজের খরচ এর জন্য রেখেছিল তা দিয়ে বিশ হাজার টাকা হচ্ছে না, তাই তাঁর এক বন্ধুর নিকট হতে কিছু ধার নিয়ে গীতার নাম্বারে পরের দিন বিকাশ কিরে দিল।
আকাশের সাথে গীতার নিয়মিত যোগাযোগ চলতে থাকে। আকাশ গীতাকে যত পারে বাবু্লের নিকট হতে হাতিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয়, আর গীতা তাঁর কথা মত ফোন করলেই শুধু টাকা চাই, আগের মত তেমন ভালভাবে কথাও বলে না।
বাবুল মনে মনে অনেক কিছু ভাবে কিন্তু গীতাকে এত বেশী ভালবাসে যে, গীতার কোন আবদারই সে ফেলতে পারে না, আবার মনের দিক থেকে শান্তিও পায় না।
এভাবে কিছু দিন গত হলেই এর মধ্যে গীতা ও আকাশের মাঝের সম্পর্ক টা আরও গভীর হতে থাকে। আকাশ ছুটিতে বাড়ি এসে আবার গীতাদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। এতে গীতা ও আকাশের আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ পেয়ে যায় তারা।
আকাশের হোন্ডায় গীতা বেড়াতে যায় পার্কে, সেখান থেকে বাড়িতে আসলে গীতার বাবার সন্দেহ হয় ফলে আকাশকে আটক করে।
তাঁর আত্মিয় স্বজনকে ডেকে বিচার বসানো হল।
গীতার চাচারা তাদের জবান বন্দি শুনে বুঝতে পারেন যে, এদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক্য রয়েছে। মেয়েও বিবাহিত। তাই আগে মেয়ের ডিভোর্সের ব্যবস্থা করতে হবে।
তাই কাজী ডেকে, গোপনে একতরফা তালাক করে, একিই মজলিসে আকাশের সাথে গীতার বিয়ে পড়িয়ে দেওয়া হয়।
তালাকের সপ্তাহ খানেকের মধ্যে নোটিশ চলে যায় বাবুলদের বাড়িতে, বাবু্লের বাবা বাবুলকে ফোন করে তালাকের কথা জানালে বাবু্লর মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে।
সে বিশ্বাস করে না। পরে তাঁর ভাই বোনেরা সবাই বললে সে বিশ্বাস করে।
সে তালাকের নোটিশ টি না গ্রহন করার জন্য তাঁর পিতা মাতাকে অনুরোধ করে।
বাবুল ভাবল যে গত কাল অবদী তাঁর স্ত্রী হিসাবে ছিল, তাঁর নামে টাকা পাঠিয়েছে , অথচ সে কিনা আজ অন্যের হয়ে গেল। সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না। যাকে এত ভালবাসলাম, যাকে সারা জীবন ভাল রাখার জন্য বিদেশে এসে পড়ে আছি আজ সে আমাকে এত সহজে ভুলে গেল? বিয়ের প্রথম স্ত্রীকে আমি ভুলব কি করে? আহাজারি করতে করতে সে এখন পাগল প্রায়।
গীতা বা তাঁর বাবা কারও নাম্বারে আর কল ঢোকে না। সব গুলো নাম্বার তাড়া চেঞ্জ করে ফেলেছে। অগত্যা সে ফেসবুকের সাহায্য খুঁজতে শুরু করে কিভাবে যোগাযোগ করা যায়।
বাবুল বরাবরই আমার লেখা গুলো ফেসবুকে পড়তো, তাঁর ভাল লাগত আমার লেখা। তাই সে আমার মেসেঞ্জারে নক করে তাঁর মনের আকুতির বর্ননা করে। সে আমাকে তাঁর জীবনের গল্পটা কলমের ভাষার প্রকাশ করতে অনুরোধ করে।সে আশায় আছে গীতা এই গল্পটি পড়ে তাঁর নিকট যেন ফিরে আসে। বাবুল এখনও তাঁর অপেক্ষার প্রহর গুনছে।
বন্ধুরা, তাঁর অনুরোধে লেখা আমার আজকের এই গল্পটি যদি ভাল লাগে, দয়াকরে কমেন্টে জানালে কৃতজ্ঞ হব।
#লেখক খোশবুর আলী,
------বৈদ্যপুর, তানোর, রাজশাহী।
০৮/১২/২০১৯

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে।