1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়?  সূচনাঃ-      কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে।  প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান  শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal)                                                       শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g                                                       ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫ ) ৫%-০.২৩৫ মিগ্রা ভিটামিন বি ৬ ২৫%-০.৩২৯ মিগ্রা ফোলেট (বি ৯) ৬%-২৪ μg ভিটামিন সি ১৭%-১৩.৮ মিগ্রা ভিটামিন ই ২%-০.৩৪ মিগ্রা                                                           খনিজ ক্যালসিয়াম ২%-২৪ মিগ্রা লৌহ ২%-০.২৩ মিগ্রা ম্যাগনেসিয়াম ৮%-২৯ মিগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ২%-০.০৪৩ মিগ্রা ফসফর

ক্রোধ নিয়ন্ত্রন


ছোট্ট এক ছেলে প্রচন্ড রাগী ছিলো।
একদিন তার
বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি
ব্যাগ দিল এবং
বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে
ততবার একটা
করে পেরেক আমাদের বাগানের
কাঠের বেড়াতে
লাগিয়ে আসবে।
প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে
গিয়ে ৩৭ টি পেরেক
মারতে হলো। পরের কয়েক সপ্তাহে
ছেলেটি তার
রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনতে
পারলো, তাই
প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের
সংখ্যাও ধীরে
ধীরে কমে এলো।
সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে
কাঠের বেড়ায়
পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে
নিয়ন্ত্রন করা
অনেক বেশি সহজ।
শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন
তাকে একটি
পেরেকও মারতে হলো না। সে তার
বাবাকে
এইকথা জানালো। তার বাবা তাকে
বললো এখন
তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে
পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবে সেসব দিনে একটি একটি
করে পেরেক
খুলে ফেলো।
অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি
একদিন তার
বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই
সে খুলে ফেলতে
সক্ষম হয়েছে।
তার বাবা এবার তাকে নিয়ে
বাগানে গেল
এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে
বললো,’তুমি খুব ভাল
ভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো,এখন
তুমি
তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো
কিন্তু দেখো,
প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্ত গুলো
এখনো রয়ে
গিয়েছে। কাঠের বেড়াটি কখনো
আগের অবস্থায়
ফিরে যাবে না। যখন তুমি কাউকে
রেগে গিয়ে কিছু
বলো তখন তার মনে ঠিক এমন একটা আচড়
পরে
যায়। তাই নিজের রাগ নিয়ন্ত্রন করতে
শেখো।
মানসিক ক্ষত অনেক সময় শারীরিক
ক্ষতের চেয়েও
অনেক বেশি ভয়ংকর।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে।