1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়? সূচনাঃ- কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal) শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনি...
বাল্য বিবাহের কুফল ও সুফল
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
বিবাহের সংজ্ঞাঃ মানুষের সম্পর্কের মাঝে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হচ্ছে বিবাহের মাধ্যমে স্থাপিত সম্পর্ক। বিবাহ বলতে বুঝায় আইনসিদ্ধ শর্তের মাধ্যমে পুরুষ ও মহিলার বৈধ উপায়ে জৈবিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে সামাজিক জীবন যাপনের চুক্তি।
বিবাহের শর্তসমূহঃ
★★ বয়স।
★★সম্মতি।
★★ দেনমোহর।
★★ রেজিস্ট্রেশন।
★★ বয়স।
★★সম্মতি।
★★ দেনমোহর।
★★ রেজিস্ট্রেশন।
বাল্যবিবাহ কি?
বিবাহের সময় মেয়েদের বয়স যদি ১৮ বছরের কম এবং ছেলেদের বয়স ২১ বছরের কম হয় তাহলে তাকে বাল্যবিবাহ বলে।
বিবাহের সময় মেয়েদের বয়স যদি ১৮ বছরের কম এবং ছেলেদের বয়স ২১ বছরের কম হয় তাহলে তাকে বাল্যবিবাহ বলে।
বাল্যবিবাহের কারনঃ
★★ মেয়ে শিশুর প্রতি অবহেলা।
★★যৌবনে পদার্পণ করার আগে মেয়েদের বিয়ে দেয়ার সামাজিক ও ধর্মীয় প্রবণতা।
★★ কিশোর কিশোরীদের যৌনকর্মে লিপ্ত ও স্বেচ্ছায় বিবাহে আবদ্ধ হওয়া।
★★ প্রথম মাসিক ঋতুস্রাবকে বিপদ সংকেত মনে করা।
★★ কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার দায় মুক্ত হওয়া।
★★ শিক্ষার অভাব ও আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা।
★★ মেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ কম থাকায়।
★★ মেয়ে শিশুর প্রতি অবহেলা।
★★যৌবনে পদার্পণ করার আগে মেয়েদের বিয়ে দেয়ার সামাজিক ও ধর্মীয় প্রবণতা।
★★ কিশোর কিশোরীদের যৌনকর্মে লিপ্ত ও স্বেচ্ছায় বিবাহে আবদ্ধ হওয়া।
★★ প্রথম মাসিক ঋতুস্রাবকে বিপদ সংকেত মনে করা।
★★ কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার দায় মুক্ত হওয়া।
★★ শিক্ষার অভাব ও আইন সম্পর্কে অজ্ঞতা।
★★ মেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ কম থাকায়।
কুফল ও স্বাস্থ্যের উপর বাল্যবিবাহের প্রতিক্রিয়াঃ
★★ মাতৃমৃত্যুর হার বেশি।
★★ প্রসবজনিত জটিলতার ফলে মায়ের প্রজনন তন্ত্রের সংক্রামন এবং দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা।
★★ শিশু মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পাওয়া।
★★ অপুষ্টি ও রুগ্ন শিশুর জন্ম।
★★ মেয়েদের অসুস্থতার হার বৃদ্ধি।
★★ ব্যক্তি,পরিবার ও সমাজের চাহিদা পূরণে ব্যর্থতা।
★★ শিশু মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয়।
★★ অল্প বয়সে গর্ভধারণ, ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ, অপুষ্টি, রক্তস্বল্পতা এবং সন্তান লালন পালনে ব্যর্থতা।
★★ স্বামী ও স্ত্রী উপার্জনক্ষম না হওয়ায় অর্থনৈতিক সমস্যা।
★★ দাম্পত্য কলহ।
★★ মায়ের উপর শারীরিক ও মানসিক চাপ।
★★ গর্ভবতী হওয়ার হার বৃদ্ধি।
★★ মাতৃমৃত্যুর হার বেশি।
★★ প্রসবজনিত জটিলতার ফলে মায়ের প্রজনন তন্ত্রের সংক্রামন এবং দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা।
★★ শিশু মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পাওয়া।
★★ অপুষ্টি ও রুগ্ন শিশুর জন্ম।
★★ মেয়েদের অসুস্থতার হার বৃদ্ধি।
★★ ব্যক্তি,পরিবার ও সমাজের চাহিদা পূরণে ব্যর্থতা।
★★ শিশু মায়ের দুধ থেকে বঞ্চিত হয়।
★★ অল্প বয়সে গর্ভধারণ, ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ, অপুষ্টি, রক্তস্বল্পতা এবং সন্তান লালন পালনে ব্যর্থতা।
★★ স্বামী ও স্ত্রী উপার্জনক্ষম না হওয়ায় অর্থনৈতিক সমস্যা।
★★ দাম্পত্য কলহ।
★★ মায়ের উপর শারীরিক ও মানসিক চাপ।
★★ গর্ভবতী হওয়ার হার বৃদ্ধি।
বাল্যবিবাহের প্রতিকার ও প্রতিরোধঃ
★★ জনগণকে সচেতন করে গড়ে তোলা।
★★ মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়ানো।
★★ শিক্ষার হার বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি করা।
★★ দারিদ্রতা দূরীকরণে সহায়তা করা।
★★ মেয়েদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।
★★ বাক্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি।
★★ বাল্যবিবাহ- রোধ আইন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
বাল্যবিবাহ আইনত:দন্ডনীয় অপরাধ।বাল্যবিবাহের কুফল শুধু একটি পরিবারের উপর নয়, সমাজ তথা রাষ্ট্রের উপর ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে।তাই আমাদের এ ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে এং এ বিষয়ে শক্ত জনমত গড়ে তুলতে হবে। তবেই এই দেশ উন্নয়নে নারী ও পুরুষ সকলে মুখ্য ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট হবেন।
সুফল সমুহ
★★ জনগণকে সচেতন করে গড়ে তোলা।
★★ মেয়েদের শিক্ষার হার বাড়ানো।
★★ শিক্ষার হার বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি করা।
★★ দারিদ্রতা দূরীকরণে সহায়তা করা।
★★ মেয়েদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।
★★ বাক্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি।
★★ বাল্যবিবাহ- রোধ আইন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
বাল্যবিবাহ আইনত:দন্ডনীয় অপরাধ।বাল্যবিবাহের কুফল শুধু একটি পরিবারের উপর নয়, সমাজ তথা রাষ্ট্রের উপর ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে।তাই আমাদের এ ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে এং এ বিষয়ে শক্ত জনমত গড়ে তুলতে হবে। তবেই এই দেশ উন্নয়নে নারী ও পুরুষ সকলে মুখ্য ভূমিকা রাখতে সচেষ্ট হবেন।
সুফল সমুহ
1. তরুণদের পিছনে কোন 'লাগেজ' থাজেনা।তাদের জীবনে প্রথমবারের মতো বিয়ে হচ্ছে 'লাগেজ' মুক্ত। এটি একটি নতুন সম্পর্কের জন্য একটি দুর্দান্ত জিনিস হতে পারে যা তাদের বেড়ে উঠা সহজ করবে। এবং দুইজন মানুষ একে অপরের জীবনে তাদের ভালবাসা আনতে পারে। এ বিবাহের জন্য তারা বহু বছর ধরে এক সংগে চলতে পারে।
2. একসাথে বিকাশ ঘটে দুজিনের।
যুবকেরা একসাথে জীবনের বিকাশ ঘটাতে পারে, একসাথে বেড়ে উঠতে পারে, একে অপরের চরিত্রটি আবিষ্কার করতে পারে এবং ব্যক্তিত্ব আবিষ্কার করতে পারে ইত্যাদি। প্রাথমিক বিয়ে উভয় অংশীদারদের পক্ষে একটি দুর্দান্ত পথ হতে পারে যাদের যুবক থেকে পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে উঠার অনন্য সুযোগ রয়েছে।
3. কোন বড় প্রত্যাশা থাকে না।
বাল্য বিবাহের প্রধান সুবিধাগুলির মধ্যে একটি হল যে দুটি মানুষের কোন বড় প্রত্যাশা নেই। এই তাদের নতুন অভিজ্ঞতা। তারা ইট দ্বারা তাদের পারিবারিক জীবনের ভিত তৈরি করে, তারা বুদ্ধিমান বিয়ে কি তা বোঝার দরকার মনে করে না ।
4. সাশ্রয়ী মূল্যের বিয়ে হয়।
যখন দম্পতি অল্পবয়সী হয় তখন তাদের বিয়ে সাধারণত কম খরচে হয়ে থাকে। সফল কর্মজীবন গড়ে তোলার জন্য বিবাহের ব্যয় হিসাবে ব্যয় করে না। পাশাপাশি, তরুণ পুরুষ এবং মহিলা রোমান্টিক, সন্ত্রস্ত এবং অবিশ্বাস্য কোনও ইভেন্ট খুঁজে পেতে পারেন যেখানে টাকা ব্যয় করার প্রয়োজুন নাই।
5. ভাগ করে নেওয়ার অভ্যাস গঠিত হয়।
যখন আপনি জিজ্ঞাসা করেন, 'বাল্য বিবাহের সুবিধার কী আছে?' - আমাদের বলা উচিত যে দুটি যুবক একই রকম অভ্যাস পেতে পারে। যখন দুই প্রেমিক একে অপরকে প্রভাবিত করে এবং একে অপরের আগ্রহ পরিবর্তনের চেষ্টা করে, অথবা আগ্রহ ভাগ করে নেওয়ার অনেক বেশি সুজগ পাই।
6. জীবনের দীর্ঘ পথ একসাথে চলার সুযগ পাই।
একটি সফল জীবন নির্মাণ করতে সক্ষম হওয়া বাল্য বিয়ের সবচেয়ে প্রভাবশালী সুবিধাগুলির মধ্যে একটি। একজন তরুণ স্বামী এবং তার অল্পবয়সী স্ত্রী একসঙ্গে অনেক পাগল মুহূর্ত উপভোগ করতে, একসঙ্গে ভ্রমণ করতে, নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে এবং একবারে বাচ্চাদের উত্থাপন করার জন্য তাড়াহুড়ো করে না। সন্তান হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একে অপরের উপভোগ করার জন্য যথেষ্ট সময় থাকে। তারা সবকিছু পরিকল্পনা করার জন্য যথেষ্ট সময় পায়।
7. প্রাপ্তবয়স্কদের জীবন পরীক্ষা করা,
বাল্য বিয়ে এমনকি তরুণ হওয়া সত্বেও দুটি
অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রকৃত প্রাপ্তবয়স্ক জীবনের পরীক্ষা করার সুযোগ দেয়। তারা একসঙ্গে বসবাস করতে পারে, তাদের এপার্টমেন্টে মেরামত এবং পরিবর্তন করতে পারে, তাদের নতুন গাড়ি একসঙ্গে কিনতে পারে ইত্যাদি। যদি তারা তাদের বিয়ে পছন্দ করে তবে তারা এটি বাস্তব জীবনের দীর্ঘ অলৌকিক রূপে পরিণত হতে পারে।
8. সুখী দম্পতিরা
বিশ্বাস করে যে ২0-১6 বছর বয়সী সেই দম্পতিরা বিয়ে করে যারা 30 বছর বয়সে বিয়ে করে তাদের চেয়ে সুখী হতে থাকে। এর মানে আপনি সুখী হয়ে উঠতে এবং আপনার পারিবারিক জীবন উপভোগ করার সম্ভাবনা বেশি থাকে যখন আপনি বাল্য বিবাহ চয়ন করেন।
9. বিবাহবিচ্ছেদ করার সময় এবং আবার বিয়ে।
কোন কারনে আপনি অল্পবয়সী হন এবং বিবাহ করেন, তখনও আপনি যদি আপনার স্ত্রী বা স্বামীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হন তবে আপনার তালাক দেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় থাকে। তারপরেও আপনি এখনও ২0 বছর বয়সে একজন ভিন্ন ব্যক্তির সাথে বিয়ে করতে পারবেন এবং আবারও বিয়ে করবেন, কারণ আপনি তখন ও তরুণ। এটা কি অসাধারণ না?
10. নিরাপদ গর্ভাবস্থা নারী ।
অল্প বয়সে গর্ভবতী হয়ে গেলে স্বাস্থ্যকর শিশুর বহন করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যারা 35-45 বছর বয়সী এবং বিয়ে করেন তাদের জৈব বয়স সংক্রান্ত পরিবর্তনগুলির কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে।
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে।
(ইউসুফ মোল্লা স্বরণে) বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। খোশবুর আলী ------------------------------------- তানোরের কৃষিতে, যিনি দিবানিশীতে ঢেলেছেন মাথার ঘাম, তিনি আর কেউ নন, মোদের দরদী হন ইউসুফ মোল্লা তাঁর নাম। ধানের নতুন জাত, গড়েছে তাঁহার হাত পুরাতনে আছে বীজ ব্যাংক, কৃষক চাইলে পেত, টাকা নাহি দিতে হত এভাবে গড়েছে নিজ র্যাংক। পথমাঝে দেখা হলে, দাওয়াত না দিতে ভোলে দাওয়াতে খাওয়াতো কতো কি? সুগন্ধি চালের ভাতে, আঁচারটা ছিল সাথে মুগের ডালে ছিল গাওয়া ঘি। সড়ক ও পতিত জমি, বনায়নে অগ্রগামী বাহারী ফলের ছিল ঝোঁক, কার জমি কার গাছ, ভাবেনি তো আগ-পাছ নিজ পর হোক বা না হোক। কৃষি বিজ্ঞানী ক্ষ্যাত, ইউসুফ মোল্লার মতো কৃষির প্রতি নিবেদিত প্রাণ আছে আর কয় জন, এতটা সরল মন তানোর এলে পায় তাঁর ঘ্রাণ। জাতীয় পদক পেল, কত্তোসব লোক এল কতো কথা হতো সেই মুখে, এখন ঘুমিয়ে আছে, কেউ নাই ধারে কাছে বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। -------------------------------------------- বৈদ্যপুর, তানোর, রাজশাহী।---১৪/০৭...
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার: রুমানা আলী
দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, ‘সরকার প্রাথমিক শিক্ষা ও শিক্ষকদের মান আরো উন্নয়নের লক্ষ্যে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।’ গত বুধবার সন্ধ্যায় ভার্জিনিয়ার ফলস চার্চে আয়োজিত এক সুধী-সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সম্মানে ওই সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেন, ‘বর্তমান সরকার সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ ও শিক্ষক নিয়োগের কাজ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন করেছে। এখন আমরা শিক্ষা ও শিক্ষকদের মান আরো উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছি। এছাড়াও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ঝরেপড়া রোধকল্পে সরকার স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ এ লক্ষ্যে একনেক সম্প্রতি ১৬০ উপজেলায় এই কর্মসূচি শুরু করার অনুমোদন দিয়েছে বলে তিনি জানান। অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘বর্তমান বাস্তবতায় একমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা আর সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বাংলা, ইংরেজি ও মাদরাসা শ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন