1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়? সূচনাঃ- কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal) শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনি...
কিয়ামতে হিসাব কিভাবে হবে?
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এক মাদ্রাসার ছাত্র তার হুজুরকে প্রশ্ন করল, "হুজুর,
হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?"
ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর
নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা বের করলেন। সেই টাকা
ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন -
১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা
২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা
৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা
৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা
৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা
৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা
এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী
ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল।
হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেল।
সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান
করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন
খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে
মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি!
তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং
আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০
ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে।
সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হল। হুজুর আগ
থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে
খুশী হলেন।
সবাই আসার পর হুজুর বললেন, তোমরা ১জন করে এই
তাওয়াইতে দাড়িয়ে আমার দেওয়া টাকা কোথায় কোথায় খরচ
করেছ, তার হিসাব দিবে।
প্রথমে এগিয়ে এল সে ছাত্র, যাকে ১০০ টাকা দেওয়া হয়েছিল।
সে তাওয়াই-এ দাড়ানোর পর হুজুর তাকে প্রশ্ন করলেন
আমার দেওয়া টাকা তুমি কিভাবে খরচ করেছ তার হিসাব দাও।
এমনিতেই আগুনে উতপ্ত তাওয়া তার উপর খালি পা। ছাত্র এক
পা নামায়, আরেক পা তুলে। এভাবে অনেক কষ্টে তাওয়াই
দাড়িয়ে হিসাব দিতে লাগল।
১০ টাকায় এটা কিনেছি,২০ টাকায় এটা কিনেছি, এভাবে অনেক
কষ্ট সহ্য করে হিসাব দিল সে। তারপর এলো যাকে ৭৫ টাকা
দিয়েছিলেন, তার হিসাব দেওয়ার পালা। এভাবে ধারাবাহিকভাবে
সবাই নিজেদের টাকা খরচের হিসাব উত্তপ্ত তাওয়াইতে দাড়িয়ে
দিয়ে গেল।
সবার শেষে সে ছাত্র এলো যাকে ১ টাকা দিয়েছিল।
সে হাসিমুখে দৌড়ে এসে তাওয়াই-এ দাড়িয়ে তার ১ টাকার
হিসাব দিয়ে হুজুরের সামনে দাড়ালো, বাকিরা তখন পুড়া পায়ে
পানি ঢালছে, তখন সে দাড়িয়ে হাসছে।
তখন হুজুর বললেন, এই হলো হাশরের মাঠের হিসাবের একটি
নমুনা। যার ক্ষমতা ও সম্পদ যত কম তার হিসাব তত সহজ।..............
হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?"
ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর
নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা বের করলেন। সেই টাকা
ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন -
১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা
২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা
৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা
৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা
৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা
৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা
এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী
ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল।
হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেল।
সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান
করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন
খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে
মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি!
তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং
আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০
ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে।
সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হল। হুজুর আগ
থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে
খুশী হলেন।
সবাই আসার পর হুজুর বললেন, তোমরা ১জন করে এই
তাওয়াইতে দাড়িয়ে আমার দেওয়া টাকা কোথায় কোথায় খরচ
করেছ, তার হিসাব দিবে।
প্রথমে এগিয়ে এল সে ছাত্র, যাকে ১০০ টাকা দেওয়া হয়েছিল।
সে তাওয়াই-এ দাড়ানোর পর হুজুর তাকে প্রশ্ন করলেন
আমার দেওয়া টাকা তুমি কিভাবে খরচ করেছ তার হিসাব দাও।
এমনিতেই আগুনে উতপ্ত তাওয়া তার উপর খালি পা। ছাত্র এক
পা নামায়, আরেক পা তুলে। এভাবে অনেক কষ্টে তাওয়াই
দাড়িয়ে হিসাব দিতে লাগল।
১০ টাকায় এটা কিনেছি,২০ টাকায় এটা কিনেছি, এভাবে অনেক
কষ্ট সহ্য করে হিসাব দিল সে। তারপর এলো যাকে ৭৫ টাকা
দিয়েছিলেন, তার হিসাব দেওয়ার পালা। এভাবে ধারাবাহিকভাবে
সবাই নিজেদের টাকা খরচের হিসাব উত্তপ্ত তাওয়াইতে দাড়িয়ে
দিয়ে গেল।
সবার শেষে সে ছাত্র এলো যাকে ১ টাকা দিয়েছিল।
সে হাসিমুখে দৌড়ে এসে তাওয়াই-এ দাড়িয়ে তার ১ টাকার
হিসাব দিয়ে হুজুরের সামনে দাড়ালো, বাকিরা তখন পুড়া পায়ে
পানি ঢালছে, তখন সে দাড়িয়ে হাসছে।
তখন হুজুর বললেন, এই হলো হাশরের মাঠের হিসাবের একটি
নমুনা। যার ক্ষমতা ও সম্পদ যত কম তার হিসাব তত সহজ।..............
হে আল্লাহ্ ! আপনি আমাদের হিসাবকে সহজ করে দিন........আমিন
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে।
(ইউসুফ মোল্লা স্বরণে) বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। খোশবুর আলী ------------------------------------- তানোরের কৃষিতে, যিনি দিবানিশীতে ঢেলেছেন মাথার ঘাম, তিনি আর কেউ নন, মোদের দরদী হন ইউসুফ মোল্লা তাঁর নাম। ধানের নতুন জাত, গড়েছে তাঁহার হাত পুরাতনে আছে বীজ ব্যাংক, কৃষক চাইলে পেত, টাকা নাহি দিতে হত এভাবে গড়েছে নিজ র্যাংক। পথমাঝে দেখা হলে, দাওয়াত না দিতে ভোলে দাওয়াতে খাওয়াতো কতো কি? সুগন্ধি চালের ভাতে, আঁচারটা ছিল সাথে মুগের ডালে ছিল গাওয়া ঘি। সড়ক ও পতিত জমি, বনায়নে অগ্রগামী বাহারী ফলের ছিল ঝোঁক, কার জমি কার গাছ, ভাবেনি তো আগ-পাছ নিজ পর হোক বা না হোক। কৃষি বিজ্ঞানী ক্ষ্যাত, ইউসুফ মোল্লার মতো কৃষির প্রতি নিবেদিত প্রাণ আছে আর কয় জন, এতটা সরল মন তানোর এলে পায় তাঁর ঘ্রাণ। জাতীয় পদক পেল, কত্তোসব লোক এল কতো কথা হতো সেই মুখে, এখন ঘুমিয়ে আছে, কেউ নাই ধারে কাছে বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। -------------------------------------------- বৈদ্যপুর, তানোর, রাজশাহী।---১৪/০৭...
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার: রুমানা আলী
দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, ‘সরকার প্রাথমিক শিক্ষা ও শিক্ষকদের মান আরো উন্নয়নের লক্ষ্যে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।’ গত বুধবার সন্ধ্যায় ভার্জিনিয়ার ফলস চার্চে আয়োজিত এক সুধী-সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সম্মানে ওই সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেন, ‘বর্তমান সরকার সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ ও শিক্ষক নিয়োগের কাজ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন করেছে। এখন আমরা শিক্ষা ও শিক্ষকদের মান আরো উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছি। এছাড়াও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ঝরেপড়া রোধকল্পে সরকার স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ এ লক্ষ্যে একনেক সম্প্রতি ১৬০ উপজেলায় এই কর্মসূচি শুরু করার অনুমোদন দিয়েছে বলে তিনি জানান। অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘বর্তমান বাস্তবতায় একমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা আর সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বাংলা, ইংরেজি ও মাদরাসা শ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন