পোস্টগুলি

মে, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
 1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়?  সূচনাঃ-      কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে।  প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান  শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal)                                                       শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g                                                       ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫ ) ৫%-০.২৩৫ মিগ্রা ভিটামিন বি ৬ ২৫%-০.৩২৯ মিগ্রা ফোলেট (বি ৯) ৬%-২৪ μg ভিটামিন সি ১৭%-১৩.৮ মিগ্রা ভিটামিন ই ২%-০.৩৪ মিগ্রা                                                           খনিজ ক্যালসিয়াম ২%-২৪ মিগ্রা লৌহ ২%-০.২৩ মিগ্রা ম্যাগনেসিয়াম ৮%-২৯ মিগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ২%-০.০৪৩ মিগ্রা ফসফর

পরম শান্তির ঘুমটা সবার সকালেই বেশি হয়

ছবি
সকাল ৭.০০!! । পরম শান্তির ঘুমটা সবার সকালেই বেশি হয়। কিন্তু রাব্বির কপালে সেটা গত কয়েকবছর ধরে হারাম হয়ে গেছে। সকাল হতেই শুরু হয়ে যায় বউয়ের ঘ্যানঘ্যান!! আরে যে এই শুভ সময়ে অশুভ কাজটি প্রতিদিন করেন সেই মিষ্টি মহারাণীটার নাম হলো মায়া.!! । মায়াঃ কয়টা বাজে এখনো ঘুমিয়ে আছো!! অফিসে যাবেনা? . রাব্বিঃ আরেকটু ঘুমাই প্লিইইইজ !! . মায়াঃ আচ্ছা ঘুমাও, আমিও পানির বালতিটা আনছি। . রাব্বিঃ আর ৫ মিনিট। . মায়াঃ ৫ সেকেন্ডও না। উঠো!! উঠতে বলছি না!! . জোর করে উঠিয়ে গোসল করতে পাঠিয়ে দিলো। রাব্বি অফিসের জন্য রেডি হয়ে আসতে আসতেই টেবিলে তার জন্য ব্রেকফাস্ট রেডি। রাব্বি খাচ্ছে আর তার পাশে দাড়িয়ে আছে মায়া। . রাব্বিঃ তুমি খেয়েছো? . মায়াঃ না, তুমি আগে খেয়ে নাও, তারপর খাবো। . রাব্বি আর কোনো কথা না বলে বাম হাত দিয়ে পাশে দাড়িয়ে থাকা পেত্নীটার কোমড় ধরে কাছে টেনে নিয়ে খাবার খাইয়ে দিয়ে অফিসের দিকে ছুটলো। । ব্যাস্ত এই শহরে রাব্বি আর মায়ার টম এন্ড জেরির মতো সংসার। তাদের বিয়েটা পারিবারিকভাবে নাকি প্রেম করে সেটা নিয়ে কনফিউজড তাদের পরিবার। ঘটনার শুরুটা হয়েছিলো একটা ছোট্ট ধাক্কা থেকে…… . কয়েকবছর আগে….. । এমবিএ কমপ্লিট করা ভব

এম্পি ফারুক চৌধুরী

ছবি
২০১৮ সালের মার্চে তানোর ডাক বাংলা মাঠে আন্তউপজেলা বার্ষিক ফুটবল প্রতিযোগীতার ফাইনাল খেলার দিনে উপজেলার সকল শিক্ষকদের উপস্থিতিতে বলেছিলেন ২০১৮ সালের মধ্যে তানোরে একটা ও রাস্তা ভাংগা থাকবে না। অথচ, ২০১৯ সালের অর্ধ মে অবধি মুন্ডুমালা হতে বৈদ্যপুর রাস্তা ভাংগার জন্য চলাচল করা আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে। দয়া করে এই কথাগুলো মাননীয় এমপি মহোদয়কে স্বরণ করিয়ে দিন। উনি অনেক ভাল কাজ করছেন, এটি প্রচার না করে কি করছেন না তা প্রচার করুন, তাহলে নেতারা আরও বেশি কাজ করবে বলে আমি মনে করি।

নাচলের কৃতি সন্তান, মাওলানা হযরত আলী , একটি বরিন্দা টিভি প্রযজোনা ও পরিব...

ছবি

চল মন ঘুরে আসি দার্জিলিং, ইন্ডিয়া, বাংলা ধারা ভার্সসহ।

ছবি
ছবি
মহান আল্লাহর নিকট শুকরিয়া, আজ বাবা মারা যাওয়ার প্রায় দেড় বছর হল। কিন্তু মা এখুনো বেঁচে আছেন। আজ সেহরিতে আমার পাশে বসিয়ে নিজ হাতে মায়ের পাতে দুধ,কলা,চিনি তুলে দিয়ে খাওয়ালাম এবং নিজেও খেলাম। আল্লাহ তুমি আমার মাকে এভাবেই আমার পাসে রেখ তার হায়াত পর্যন্ত---- আমিন।

একটি শিক্ষনীয় গল্প

ছবি
শহরের এক মসজিদের ইমামের স্ত্রী ছিল অত্যন্ত সুন্দরী, রূপসী এবং সুনয়না। স্থানীয় এক মাস্তান যুবক হঠাত একদিন ইমাম সাহেবের স্ত্রীকে দেখে তার প্রতি ভীষণ আসক্ত হয়ে পড়ে এবং এরপর রীতিমত তাকে বিরক্ত করতে থাকে। একদিন ইমাম সাহেবের বাড়িতে প্রবেশ করে যুবক বলল,হে সুন্দরী মহিলা! আমি ইতিমধ্যে তোমার প্রতি খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছি। তাই আমার কামনা চরিতার্থ করার জন্য প্রস্তাব দিচ্ছি। তুমি কি আমার প্রস্তাবে রাজি? মাস্তান যুবকের প্রস্তাব শুনে মহিলা ভয়ে আড়ষ্ট হয়ে গেলেন। রাতে ইমাম সাহেব ঘরে ফিরলে তিনি তার কাছে যুবকের কথা বর্ণনা করলেন।ইমাম সাহেব বললেন, তুমি রাজি হয়ে যাও!ত বে একটা শর্তে, শর্তটা হলঃ “যদি যুবক একটানা চল্লিশ দিন প্রথম তাকবীরের সাথে জামায়াতের সাথে আমার মসজিদে সালাত আদায় করতে পারে তবেই তুমি রাজি হবে”। পরের দিন যুবক এসে মহিলাকে জিজ্ঞেস করল, আমার প্রস্তাবের ব্যাপারে তোমার মত কি? মহিলা বললেন একটি শর্ত আছেঃ যদি তুমি শর্ত পূরণ করতে পার তবে আমি রাজি।তখন যুবক বলল কি শর্ত? মহিলা বলল শর্তটি হচ্ছেঃ “বিরতি না দিয়ে একটানা চল্লিশ দিন প্রথম তাকবীরের সাথে জামায়াতে সালাত আদায় করতে হবে…. .. যুব

মেয়েদের প্রতি আমার ধারনা!

ছবি
*************************** ভবিষ্যৎতে কাজে লাগবে ১ বার হলে ও পৌষ্টটা পড়বেন......... প্রতিটি মেয়েই তার ভালোবাসার মানুষটির কাছ থেকে যা আশা করে? . . ১. প্রতিদিন গুডমর্নিং/ গুডনাইট জানাবে... . ২. ঝগড়ার পর তাকে মানাতে আসবে... . ৩. মাঝে মাঝে কিস করবে... . ৪. তাকে হাঁসাবে... . ৫. তার সাথে ছবি তুলবে... . ৬. যখন তার মন খারাপ থাকবে তা সে বুঝতে পারবে... . ৭. মাঝে মাঝে অনেকক্ষণ বুকে জরিয়ে ধরে রাখবে... . ৮. তাকে সম্মান করবে... . ৯. কোন মেয়ের সাথে টাংটি মারবেনা... . ১০. তার সাথে মিথ্যা বলবে না... . ১১. বেশি রাগ দেখাবেনা... যত তারাতারি পারবে তাকে বিয়ে করে বউ বানাবে এবং সারাটি জীবন শুধু মাত্র তার হাতটি ধরেই থাকবে..... . .... .... .. মেয়েদের যে যে সময় সবচেয়ে সুন্দর লাগে...... . ১.গোধুলির সময়। ২.মোমবাতির আলোতে ৩.যখন সে ঘুমায়,মায়াবী দেখায়। ৪.যখন সে আগ্রহী দৃষ্টিতে কারো দিকে চোখে তাকায়। ৫.কান্নার আগমূহুর্তে। ৬.যখন সে নিজের ঠোটে কামড় দেয়। ৭.গোসল করার পর ভেজা চুলে। ৮.যখন তাকে প্রশংসা করা হয়। ৯.যখন তার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে আলোচনা করা হয়। ১০.যখন সে রেগে যায়। ১১.যখন তার মনে প্রচন্ড আ

কিয়ামতে হিসাব কিভাবে হবে?

ছবি
এক মাদ্রাসার ছাত্র তার হুজুরকে প্রশ্ন করল, "হুজুর, হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?" ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর নিজের পকেট থেকে ক িছু টাকা বের করলেন। সেই টাকা ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন - ১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা ২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা ৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা ৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা ৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা ৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল। হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেল। সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি! তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০ ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হল। হুজুর আগ থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে খুশী হলেন। সব

একটি দুঃখ জনক ঘটনা

ছবি
ভাই মাফ চাই, ছাইড়া দেন ভাই, ভাই দুইটা পায়ে ধরি ভাই, আর মাইরেন না, ভাই আমি রোজারাখছি, আর আমুনা ভাই। রোজার কথা শুনে থেমে গেলো দু'জন। বাড়ি কই তোর? - কলাবাগান বস্তিতে। - তুই মসজিদ থেকা চুরি করস? তোর কলিজা কত বড়? পাশের লোকটা বললো ভাই থামলেন কেন? দেন আর কয়ডা, রোজার মাসে চুরি কইরা বেড়ায়, সালারে লাত্থি দেন, তুই চুরি করস আবার কিসের রোজা রাখস রে? মিছাকথার জায়গা পাস না? এই বলেই কান বরাবর সজোরে আরেকটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলো। ছেলেটা গালে হাত দিয়ে দেয়াল ঘেসে বসে রইলো, কান্না আর হই হুল্লোড়ের শব্দে ইমাম সাহেব দোতলা থেকে নেমে এলেন, দেখলেন মসজিদের আঙিনায় লোক জড়ো হয়ে আছে। মসজিদে আজ ইফতারির ব্যাপক আয়োজন চলছিল। ইমাম এগিয়ে গিয়ে বললেন, কি হইছে এখানে? - হুজুর চোর ধরছি! ছেঁচড়া চোর! ইমাম সাহেব এগিয়ে গিয়ে দেখলেন ১২-১৩ বছরের এক ছেলে দেয়াল ঘেসে বসে আছে, ছেলেটির পুরো গাল চোখের পানিতে ভেসে গেছে, গায়ের রঙ কালো হলেও আঘাতের দাগ গুলো স্পষ্ট ফুটে উঠেছে। ইমাম সামনে আসাতে ছেলেটি আরও ভয় পেয়ে গেলো। এবার আর তার রেহাই নাই, হাত পা কাঁপছে। - কি চুরি করছে? দেখি? পাশে লোকটি পলিথিনের পোটলা এগিয়ে দিয়ে দিয়ে বললো দেখে