1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়? সূচনাঃ- কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে। প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal) শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫ ) ৫%-০.২৩৫ মিগ্রা ভিটামিন বি ৬ ২৫%-০.৩২৯ মিগ্রা ফোলেট (বি ৯) ৬%-২৪ μg ভিটামিন সি ১৭%-১৩.৮ মিগ্রা ভিটামিন ই ২%-০.৩৪ মিগ্রা খনিজ ক্যালসিয়াম ২%-২৪ মিগ্রা লৌহ ২%-০.২৩ মিগ্রা ম্যাগনেসিয়াম ৮%-২৯ মিগ্রা ম্যাঙ্গানিজ ২%-০.০৪৩ মিগ্রা ফসফর
শিক্ষনীয় বিষয়
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
কোন এক রাজ দরবারে একদিন এক জেলে
একটি বড়সড় মাছ নিয়ে গেলো ।
রাজামশাই মাছটি দেখে খুব খুশি হলেন কারণ মাছ তাঁর খুব প্রিয় খাবার ছিলো ।
এজন্য রাজামশাই খুশি হয়ে জেলেকে ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলেন ।
:
এদিকে পাশেই বসে থাকা রাণী
ফিসফিস করে রাজাকে বললেন,
এই সামান্য টাকার মাছটার দাম তুমি ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলে....?
বড়জোর খুশি হয়ে তাকে ৮০/- থেকে ১০০/- টাকা দিতে পারতে ।
মাছ ফেরত নিয়ে টাকা দিতে বলো...!!
*
রাজামশাই বললেন, একি বলো রাণী !
রাজারা যা বলে তা নড়চড় করা অসম্ভব তাছাড়া এটাতো রাজাদের
ইজ্জতের ব্যাপার ।
:
রাণী বললেন,
আমি এমন একটা বুদ্ধি দিচ্ছি যা প্রয়োগ করলে তোমার সন্মানের কোনো হানি হবে না । জেলে মাছ নিয়ে টাকাও ফেরত দিবে।
:
রাজামশাই বললেন কি বুদ্ধি ?
*
রাণী বললেনঃ
জেলেকে ডেকে বলবে,
তোমার মাছটা কি পুরুষ না স্ত্রী ?
যদি জেলে বলে মাছ পুরুষ তাহলে তুমি বলবে আমার স্ত্রী মাছ লাগবে আর যদি জেলে বলে মাছ স্ত্রী তাহলে তুমি বলবে আমার পুরুষ মাছ লাগবে!
অতএব,
জেলে তখন মাছ ফেরত নিতে বাধ্য হবে!
*
রাজা রাণীর বুদ্ধিতে খুশি হয়ে জেলেকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন,
তোমার মাছটা কোন জাতের ?
পুরুষ না স্ত্রী ?
জেলে থতমত হয়ে একটু ভেবে চিন্তে বললো,
যাঁহাপনা আমার মাছটা পুরুষও না
স্ত্রীও না ! আমার মাছটা হলো হিজড়া!
এবার রাজদরবারে হাসির রোল পড়ে গেলো, রাণীও শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে হাসলেন!
*
রাজা জেলের বিচক্ষণতা দেখে খুশি হয়ে আরও ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলেন ।
জেলে খুশি হয়ে মোট ১০০০/- টাকার পোটলায় নিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে । রাজমহলের মেইন গেইটের সামনে
যেতেই পোটলা থেকে পাঁচটি টাকা
মাটিতে পড়ে গেলো ।
জেলে তা তুলে চুমু খাচ্ছে কপালে লাগাচ্ছে এদিকে রাণী তা দেখে রাগে
ফোঁস ফোঁস করছে ।
*
যাঁহাপনা, এই জেলে এত লোভী কেন ? ১০০০/- টাকা থেকে মাত্র পাঁচটি টাকা পড়ে গেছে জেলের তা সহ্য হচ্ছেনা । যাঁহাপনা ! আপনি তাঁকে শাস্তি দেন ।
রাজাও ভাবলেন,
:
ঠিকই তো মাত্র ৫/- টাকা পড়ে গেছে,
গেট দিয়ে কতো গরিব মানুষ আসা যাওয়া করে তারা না হয় কুঁড়িয়ে নিতো ।
*
রাজামশাই জেলেকে ডেকে বললেনঃ
এই লোভী জেলে ?
তোমার এতো লোভ কেন ?
এতো টাকা দিয়েছি তোমায়, মাত্র ৫/- টাকার লোভ সামলাতে পারলে না ?
তা তুলে চুমু খাচ্ছো ?
তোমাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হবে ।
:
জেলে বললঃ যাঁহাপনা !
আমি কিন্তু লোভের কারণে
ঐ টাকাটা তুলে চুমু খাইনি ।
টাকার গায়ে আমার রাজামশাই ও রাণী মা'র নাম লেখা আছে, তাই ভাবলাম, টাকাটা মাটিতে পড়ে থাকলে হয়তো অন্য কোনো মানুষ পা দিয়ে পিষবে আর আমার রাজা ও রাণী মা'র ইজ্জতের হানি হবে । তাই আমি টাকাটা তুলে চুমু খেলাম এবং কপালে ঠেকিয়ে সালাম করলাম ।
*
এবার রাজামশাই আরও খুশি হয়ে জেলেকে আরও ৫০০/- টাকা দিলেন । সর্বমোট ১৫০০ /- টাকা দিয়ে
জেলে বিদায় করলেন ।
আর রাজ ঘোষককে বললেন,
তুমি সমগ্র রাজ্যে ঘোষণা করে দাও
কেউ যেন বউয়ের বুদ্ধিতে না চলে ।
আর এটাও বলে দাও বউয়ের বুদ্ধিতে চললে 500/- টাকার জায়গায় ১৫০০/- টাকা লোকসান হয়...!
একটি বড়সড় মাছ নিয়ে গেলো ।
রাজামশাই মাছটি দেখে খুব খুশি হলেন কারণ মাছ তাঁর খুব প্রিয় খাবার ছিলো ।
এজন্য রাজামশাই খুশি হয়ে জেলেকে ৫০০/-টাকা দিয়ে দিলেন ।
:
এদিকে পাশেই বসে থাকা রাণী
ফিসফিস করে রাজাকে বললেন,
এই সামান্য টাকার মাছটার দাম তুমি ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলে....?
বড়জোর খুশি হয়ে তাকে ৮০/- থেকে ১০০/- টাকা দিতে পারতে ।
মাছ ফেরত নিয়ে টাকা দিতে বলো...!!
*
রাজামশাই বললেন, একি বলো রাণী !
রাজারা যা বলে তা নড়চড় করা অসম্ভব তাছাড়া এটাতো রাজাদের
ইজ্জতের ব্যাপার ।
:
রাণী বললেন,
আমি এমন একটা বুদ্ধি দিচ্ছি যা প্রয়োগ করলে তোমার সন্মানের কোনো হানি হবে না । জেলে মাছ নিয়ে টাকাও ফেরত দিবে।
:
রাজামশাই বললেন কি বুদ্ধি ?
*
রাণী বললেনঃ
জেলেকে ডেকে বলবে,
তোমার মাছটা কি পুরুষ না স্ত্রী ?
যদি জেলে বলে মাছ পুরুষ তাহলে তুমি বলবে আমার স্ত্রী মাছ লাগবে আর যদি জেলে বলে মাছ স্ত্রী তাহলে তুমি বলবে আমার পুরুষ মাছ লাগবে!
অতএব,
জেলে তখন মাছ ফেরত নিতে বাধ্য হবে!
*
রাজা রাণীর বুদ্ধিতে খুশি হয়ে জেলেকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন,
তোমার মাছটা কোন জাতের ?
পুরুষ না স্ত্রী ?
জেলে থতমত হয়ে একটু ভেবে চিন্তে বললো,
যাঁহাপনা আমার মাছটা পুরুষও না
স্ত্রীও না ! আমার মাছটা হলো হিজড়া!
এবার রাজদরবারে হাসির রোল পড়ে গেলো, রাণীও শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে হাসলেন!
*
রাজা জেলের বিচক্ষণতা দেখে খুশি হয়ে আরও ৫০০/- টাকা দিয়ে দিলেন ।
জেলে খুশি হয়ে মোট ১০০০/- টাকার পোটলায় নিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে । রাজমহলের মেইন গেইটের সামনে
যেতেই পোটলা থেকে পাঁচটি টাকা
মাটিতে পড়ে গেলো ।
জেলে তা তুলে চুমু খাচ্ছে কপালে লাগাচ্ছে এদিকে রাণী তা দেখে রাগে
ফোঁস ফোঁস করছে ।
*
যাঁহাপনা, এই জেলে এত লোভী কেন ? ১০০০/- টাকা থেকে মাত্র পাঁচটি টাকা পড়ে গেছে জেলের তা সহ্য হচ্ছেনা । যাঁহাপনা ! আপনি তাঁকে শাস্তি দেন ।
রাজাও ভাবলেন,
:
ঠিকই তো মাত্র ৫/- টাকা পড়ে গেছে,
গেট দিয়ে কতো গরিব মানুষ আসা যাওয়া করে তারা না হয় কুঁড়িয়ে নিতো ।
*
রাজামশাই জেলেকে ডেকে বললেনঃ
এই লোভী জেলে ?
তোমার এতো লোভ কেন ?
এতো টাকা দিয়েছি তোমায়, মাত্র ৫/- টাকার লোভ সামলাতে পারলে না ?
তা তুলে চুমু খাচ্ছো ?
তোমাকে কঠিন শাস্তি দেয়া হবে ।
:
জেলে বললঃ যাঁহাপনা !
আমি কিন্তু লোভের কারণে
ঐ টাকাটা তুলে চুমু খাইনি ।
টাকার গায়ে আমার রাজামশাই ও রাণী মা'র নাম লেখা আছে, তাই ভাবলাম, টাকাটা মাটিতে পড়ে থাকলে হয়তো অন্য কোনো মানুষ পা দিয়ে পিষবে আর আমার রাজা ও রাণী মা'র ইজ্জতের হানি হবে । তাই আমি টাকাটা তুলে চুমু খেলাম এবং কপালে ঠেকিয়ে সালাম করলাম ।
*
এবার রাজামশাই আরও খুশি হয়ে জেলেকে আরও ৫০০/- টাকা দিলেন । সর্বমোট ১৫০০ /- টাকা দিয়ে
জেলে বিদায় করলেন ।
আর রাজ ঘোষককে বললেন,
তুমি সমগ্র রাজ্যে ঘোষণা করে দাও
কেউ যেন বউয়ের বুদ্ধিতে না চলে ।
আর এটাও বলে দাও বউয়ের বুদ্ধিতে চললে 500/- টাকার জায়গায় ১৫০০/- টাকা লোকসান হয়...!
- লিঙ্ক পান
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
জীবনে কঠোর পরিশ্রম কিভাবে করতে হয় দেখুন।
বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে।
(ইউসুফ মোল্লা স্বরণে) বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। খোশবুর আলী ------------------------------------- তানোরের কৃষিতে, যিনি দিবানিশীতে ঢেলেছেন মাথার ঘাম, তিনি আর কেউ নন, মোদের দরদী হন ইউসুফ মোল্লা তাঁর নাম। ধানের নতুন জাত, গড়েছে তাঁহার হাত পুরাতনে আছে বীজ ব্যাংক, কৃষক চাইলে পেত, টাকা নাহি দিতে হত এভাবে গড়েছে নিজ র্যাংক। পথমাঝে দেখা হলে, দাওয়াত না দিতে ভোলে দাওয়াতে খাওয়াতো কতো কি? সুগন্ধি চালের ভাতে, আঁচারটা ছিল সাথে মুগের ডালে ছিল গাওয়া ঘি। সড়ক ও পতিত জমি, বনায়নে অগ্রগামী বাহারী ফলের ছিল ঝোঁক, কার জমি কার গাছ, ভাবেনি তো আগ-পাছ নিজ পর হোক বা না হোক। কৃষি বিজ্ঞানী ক্ষ্যাত, ইউসুফ মোল্লার মতো কৃষির প্রতি নিবেদিত প্রাণ আছে আর কয় জন, এতটা সরল মন তানোর এলে পায় তাঁর ঘ্রাণ। জাতীয় পদক পেল, কত্তোসব লোক এল কতো কথা হতো সেই মুখে, এখন ঘুমিয়ে আছে, কেউ নাই ধারে কাছে বিধাতা রাখিও তাঁরে সুখে। -------------------------------------------- বৈদ্যপুর, তানোর, রাজশাহী।---১৪/০৭
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন