পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
 1.কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয়?  সূচনাঃ-      কাঁঠাল খাওয়ার পর কোকাকোলা খেলে কি হয় জানতে হলে আমাদেরকে আগে জানতে হবে কাঁঠাল ও কোকাকোলার মধ্যে কী কী আছে? তাই চলুন নিচের টেবিল থেকে প্রথমে আমরা জেনে নিই, কাঁঠালের মধ্যে কী কী আছে।  প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)- কাঁঠাল এর পুষ্টিমান  শক্তি ৩৯৭ কিজু (৯৫ kcal)                                                       শর্করা চিনি ১৯.০৮ g খাদ্য তন্তু ১.৫ g স্নেহ পদার্থ ০.৬৪ g প্রোটিন ১.৭২ g                                                       ভিটামিন ভিটামিন এ সমতুল্য বিটা-ক্যারোটিন লুটিন জিয়াক্সানথিন ১% - ৫ μg১% ৬১ μg - ১৫৭ μg থায়ামিন (বি ১) ৯%- ০.১০৫ মিগ্রা রিবোফ্লাভিন (বি ২) ৫%- ০.০৫৫ মিগ্রা নায়াসিন (বি ৩) ৬%-০.৯২ মিগ্রা প্যানটোথেনি...

মায়ের চিঠি

ছবি
মৃত্যুর পরে মায়ের চিঠি.......................... মা মারা জাবার কিছু দিন পরে,,, মায়ের ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে মায়ের হাতের লেখা একটি চিঠি পায় তার ছেলে,,,,।। চিঠিতে লেখা থাকে,,, খোকা এই চিঠি যখন তোর হাতে পরবে তখন আমি তোর থেকে অনেক দুরে চলে জাবো,,, যেখান থেকে কেউকোনো দিন ফিরে আসে না,,,,।খোকা তোর অনেক কথা মনে নেই,,, তাই এই চিঠিতে লিখে গেলাম তোর মনে না থাকা সেই কথা গুলি,,,,। তুই যখন ছোট ছিলি একবার তোর ঝর এসে ছিলো,,, আমি তিন রাত গুমাতে পারি নি তোকে বুকে নিয়ে বসে ছিলাম,,, কারন তোকে বিছানায় শোয়ালেই তুই কেঁদে উঠতি,,,তোর বাবা আমাকে বলেছিলো তোকে শুইয়ে রাখতে কিন্তু আমি পাড়িনি তোর বাবার কথা রাখতে,,, সে জন্য আমাকে অনেক গালাগাল দিয়ে ছিলো তোর বাবা,,,। তোকে যখন রাতে বিছানায় শোয়া তাম,,,, তুই প্রোশাব করে বিছানা বিজিয়ে ফেলতি তখন আমি তোকে শুকনো যায়গায় শোয়াই তাম,, আর আমি তোর প্রোশাবে বিজানো সেই জায়গায় শুইয়ে থাকতাম,,, তোর বাবা যখন মারা গেলো,,, তখন অনেক কষ্টে আমাকে সংসারটা চালাতে হয়ে ছিলো,,, একটা ডিম বেজে দুই টুকরা করে তোকে দু বেলায় দিতাম,,, এমন দিন গেছে সুধু লবন দিয়ে খেয়ে উঠেছি আমি,,, তোকে বুঝতেও দিয় নাই আমি...

আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি

যে পুরুষ বেশ্যাকে ঘৃণা করে, রাতের আধারে সেই পুরুষই তাকে বুকে জড়িয়ে নেয়!! প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে যে ছেলে কষ্ট ভুলতে গাঁজা খায়, সে ছেলে দুদিন পর আবার প্রেমে পড়ে!! ফেসবুকে ভ...

একটি ভালবাসার গল্প

ছবি
ভাই মাফ চাই, ছাইড়া দেন ভাই, ভাই দুইটা পায়ে ধরি ভাই, আর মাইরেন না, ভাই আমি রোজারাখছি, আর আমুনা ভাই। রোজার কথা শুনে থেমে গেলো দু’জন। বাড়ি কই তোর? – কলাবাগান বস্তিতে। – তুই মসজিদ থেকা চুরি করস? তোর কলিজা কত বড়? পাশের লোকটা বললো ভাই থামলেন কেন? দেন আর কয়ডা, রোজার মাসে চুরি কইরা বেড়ায়, সালারে লাত্থি দেন, তুই চুরি করস আবার কিসের রোজা রাখস রে? মিছাকথার জায়গা পাস না? এই বলেই কান বরাবর সজোরে আরেকটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলো। ছেলেটা গালে হাত দিয়ে দেয়াল ঘেসে বসে রইলো, কান্না আর হই হুল্লোড়ের শব্দে ইমাম সাহেব দোতলা থেকে নেমে এলেন, দেখলেন মসজিদের আঙিনায় লোক জড়ো হয়ে আছে। মসজিদে আজ ইফতারির ব্যাপক আয়োজন চলছিল। ইমাম এগিয়ে গিয়ে বললেন, কি হইছে এখানে? – হুজুর চোর ধরছি! ছেঁচড়া চোর! ইমাম সাহেব এগিয়ে গিয়ে দেখলেন ১২-১৩ বছরের এক ছেলে দেয়াল ঘেসে বসে আছে, ছেলেটির পুরো গাল চোখের পানিতে ভেসে গেছে, গায়ের রঙ কালো হলেও আঘাতের দাগ গুলো স্পষ্ট ফুটে উঠেছে। ইমাম সামনে আসাতে ছেলেটি আরও ভয় পেয়ে গেলো। এবার আর তার রেহাই নাই, হাত পা কাঁপছে। – কি চুরি করছে? দেখি? পাশে লোকটি পলিথিনের পোটলা এগিয়ে দিয়ে দিয়ে বললো দেখেন হুজুর, দেখেন...